নতুনদের জন্য ৫টি সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এবং Freelancing Success টিপস

Main Features

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় পেশার মধ্যে অন্যতম হলো ফ্রিলান্সিং। এই করোনাকালীন সময়ে ফ্রিল্যান্সিং যেন সবার কাছে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর আপনারা হয়তো এটাও জানেন দেশ-বিদেশের অসংখ্য মানুষ এই ফ্রিল্যান্সিং করেই হাজার হাজার ডলার ইনকাম করছে। বর্তমানে অনেকগুলো ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেস রয়েছে তবে তার মধ্যে অন্যতম হলো, Freelancer, Upwork, Fiverr। ফাইবার, Freelancer ও আপওয়ার্কে অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের তুলনায় ক্লায়েন্টের সংখ্যা বেশি। কারণ বর্তমানে ক্লায়েন্টরা এইসব মার্কেটপ্লেসে যে সুবিধা পায়, অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ তা পায় না।

[lwptoc]

তাই তারা Fiverr, Upwork, Freelancer ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ প্রবেশ করে।আপনি যদি একজন নতুন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি খুব সহজেই Fiverr, Upwork, Freelancer ইত্যাদি মার্কেটপ্লেস এ সফল হতে পারবেন। কিন্তু নতুনরা প্রায় অনেকেই আবার মার্কেটপ্লেস এ নিয়ম-কানুন না জেনে একাউন্ট খুলছে, কাজও পাচ্ছে। কিন্তু সঠিক আইনকানুন না জানার কারণে কয়েকদিন কাজ করার পরেই একাউন্ট ব্যান হয়ে যাচ্ছে এবং এইসব কারণে Freelancing এ success হচ্ছেন না।

 

[আরো পড়ুনঃ ]  সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

[আরো পড়ুনঃ ]  Top 7 Feature Requests

 

তাই,আজকে আমি এই পোস্ট এর মাধ্যমে নতুনদের জন্য সঠিক মার্কেটপ্লেস কোনগুলো এবং ফ্রিল্যান্সিং এ সফলতা কিভাবে আনবেন, এই বিষয়ে কিছু টিপসসহ বিস্তারিত জানাবো-

নতুনদের জন্য সেরা ৫টি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসঃ

অনেকেই আছেন যারা মনে করেন আপওয়ার্ক বা ফাইবার ছাড়া আর কোন Freelancing Marketplace নেই। তবে এই কথাটা আংশিক সত্য। হ্যা, এই দুটোই সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রীলান্সিং মার্কেটপ্লেস। তবে এগুলো ছাড়াও আরও অনেক ভালো মার্কেট প্লেস আছে, যেখানে নতুন যারা ফ্রিল্যান্সিং এ কাজ করতে চান, তারা ভালো আয় করতে পারবেন।

 

৫টি ফ্রিল্যান্সিংমার্কেটপ্লেসঃ

 

  • ফাইবার ( Fiverr)
  • গুরু.কম ( Guru)
  • আপওয়ার্ক ( Upwork )
  • পিপল পার আওয়ার ( PeoplePerHour.com )
  • ফ্রিল্যান্সার ডট.কম ( Freelancer.com  )

 

তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেরা ৫টি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলো, যেগুলোতে কাজ করে আপনারা নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।

\"ফাইবার

1. ফাইবার ( Fiverr.com) ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

বর্তমান সময়ের আরেকটি জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস হচ্ছে ফাইবার। যা ২০১০ সালে যাত্রা শুরু করে। দিনকে দিন এরও চাহিদা বেড়েই চলেছে। ফাইবার মার্কেটপ্লেস এর কাজের পরিমাণ এতই বেশি যে এখানে প্রতি ৫ মিনিটে একটি করে নতুন গিগ পাওয়া যায়। এ মার্কেট প্লেস এর আপনি সর্বনিম্ন ৫ ডলার হতে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০০০০ ডলারের কাজ পেতে পারেন। তবে এটাতে আপওয়ার্ক এর মক ঘন্টা ভিত্তিক কাজের সুবিধা নেই ।এখানে গিগের মাধ্যমে বা কাস্টম ভাবে অর্ডার দিয়ে কাজ করতে পারেন। ফাইবার মার্কেটপ্লেসে Graphic Design, video and animation, music and audio, Digital marketing এগুলো ছাড়াও আরও অনেক বিষয়ে কাজ করতে পারবেন। এখানে আপনি পেমেন্ট এর জন্য পেওনিয়ার, পেপাল এবং ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

Visit www.fiverr.com

 

\"গুরু.কম

 

[আরো পড়ুনঃ ]  অ্যাপ বানিয়ে ডলার ইনকাম

[আরো পড়ুনঃ ]  এইচএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট

 

2. গুরু.কম ( guru.com) ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

গুরু ডটকম মূলত একটি আমেরিকার ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান যার যাত্রা শুরু হয় ২০০১ সালে। বর্তমানে গুরু ডট কমে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন + তথা ১৫ লক্ষ মত ফ্রিল্যান্সার রয়েছে । এখানেও আপওয়ার্ক এর মত প্রজেক্ট এবং ঘন্টা ভিত্তিক কাজ করা যায় । পেপাল ,পেওনিয়ার অথবা ব্যাংক ট্র্যান্সফারের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

এই মার্কেটপ্লেসে আপনি Sales and Marketing, Design and Art, Writing and Translation, Business and Finance ইত্যাদি অনেক ক্যাটাগরিতে কাজ করতে পারবেন।

Visit- www.guru.com

 

\"আপওয়ার্ক

3. আপওয়ার্ক ( Upwork )ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

এখনকার সময়ে জনপ্রিয় একটি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস হলো আপওয়ার্ক।
সেবার মান উচ্চ হওয়ায় ফ্রিল্যান্সার এবং বায়ারদের জন্য নির্ভরতার অন্যতম মার্কেটপ্লেস আপওয়ার্ক। মাইক্রোসফট থেকে শুরু করে বিশ্বের অনেক নামীদামী প্রতিষ্ঠানও সাইটটির ফ্রিল্যান্সার দিয়ে বিভিন্ন কাজ করিয়ে থাকেন। আপওয়ার্ক এ কাজের পরিমাণ অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোর তুলনায় প্রায় অনেক বেশি হওয়ায়, আপনার দক্ষতা থাকলে এখানে কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজাইন, কন্টেন্ট রাইটিং, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকচার থেকে শুরু করে কাস্টমার সার্ভিস সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে রয়েছে এখানে কাজ করার অনেক সুযোগ।

আপওয়ার্ক এ একজন ফ্রিল্যান্সার মূলত দুই ধরনের কাজ পেয়ে থাকেন। যথাঃ ঘন্টা ভিত্তিক এবং মূল্য ভিত্তিক। অর্থাৎ আপনি যদি কোনো কাজ ঘন্টাভিত্তিক করেন তাহলে আপনার প্রতি ঘন্টা নির্দিষ্ট রেট অনুযায়ী কোনো একটি কাজের জন্য ঐ ক্লায়েন্ট টাকা পরিশোধ করে থাকবেন। আর আপনি যদি কোনো কাজ মূল্য ভিত্তিক করেন তাহলে ক্লায়েন্ট আপনাকে কোনো একটি কাজের জন্য নির্দিষ্ট চুক্তি অনুযায়ী ক্লায়েন্ট অর্থ পরিশোধ করবেন। আপওয়ার্কের পেমেন্ট পদ্ধতি হলো পেপাল, পেওনিয়ার, ব্যাংক ট্রান্সফার।

Visit- www.upwork.com

 

\"পিপল

 

[আরো পড়ুনঃ ]  মোবাইল ফোন ২০২২ দেখে নিন

[আরো পড়ুনঃ ]  ভিডমেট এপস ডাউনলোড

 

4. পিপল পার আওয়ার (Peopleperhour)  ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

পিপল পার আওয়ার যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস। প্রচলিত অনলাইন মার্কেটপ্লেসে যেসব ভিন্ন ভিন্ন কাজ আউটসোর্স বা ফ্রীল্যান্সিং করার জন্য সুযোগ দিয়ে থাকে তাদের মতোই একটি খুব জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হলো এটি। পাশাপাশি নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অনেক কার্যকরী এই মার্কেটপ্লেস।জনপ্রিয় এই অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আপনি প্রায় সব ক্যাটাগরির কাজই করতে পারবেন। যেমন –

ডিজাইন, ওয়েব ডেভলাপমেন্ট, রাইটিং এন্ড ট্রান্সলেশন, সেলস এন্ড মার্কেটিং, ভিডিও ফটো ওডিও, সোস্যাল মিডিয়া, বিজনেস সাপোর্ট এবং সফ্টওয়ার ডেভলাপমেন্ট এন্ড মোবাইল ক্যাটাগরি।

প্রতিটি ক্যাটাগরিতে প্রতিদিনই পোস্ট হয় শত শত জব এবং এই মার্কেটপ্লেসে রয়েছে অফুরন্ত কাজের সুযোগ।
People Per hour অন্যান্য সব মার্কেটপ্লেস থেকে ভিন্ন তার মূল কারন হচ্ছে আওয়ারলি। আমরা অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে বিড/এপ্লিকেশন করে কাজ পাই আর এ মার্কেটপ্লেসে বিড/এপ্লিকেশন এর পাশাপাশি আওয়ারলি তৈরি করেও কাজ পাওয়া যায়। আওয়ারলি হচ্ছে একটি অফার – যেমন আপনি যদি লগো

ডিজাইনের একটি অফার দিয়ে একটি আওয়ারলি তৈরি করেন তখন ক্লায়েন্ট/বায়ার রা সেটি দেখতে পাবে এবং তাদের প্রয়োজন হলে এটির অর্ডার করবে। সেক্ষেত্রে আপনি একটি আওয়ারলি তৈরি করেই অনেকগুলো অর্ডার পেতে পারেন। আপনাকে বারবার বিড করতে হবে না। তাই নতুনদের জন্য সবচেয়ে উত্তম বলা যায় এই মার্কেটপ্লেসকে।

Visit- www.peopleperhour.com

 

\"ফ্রিল্যান্সার

5. ফ্রিল্যান্সার ডট.কম ( Freelancer.com  )ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

এ সময়ে নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অন্যতম আয়ের মাধ্যম হতে পারে ফ্রিল্যান্সার ডট.কম। বিভিন্ন দেশের প্রায় ৪০ লক্ষাধিক ফ্রিল্যান্সার ফিল্যান্স ডট কম এ কাজ করে থাকেন। এত বেশি সংখ্যক ফ্রিল্যান্সারের বিপরীতে জবের সংখ্যাও তুলনামূলক কম নয়। আপনার নিজ কাজে দক্ষতা এবং একটু ধৈর্যশীল হলে এই মার্কেটপ্লেসটি থেকে পেতে পারেন অপ্রতুল কাজ। অন্যান্য ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর মতো এখানেও সফটওয়ার, মোবাইল ডেভেলপমেন্ট, ডিজাইন থেকে শুরু করে কপিরাইটিং সহ রয়েছে আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজ করার সুযোগ। আর নতুন ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং ডট কম এ কাজ করা তুলনামূলক সুবিধাজনক।

ফ্রিল্যান্সার ডট কম এ একজন ফ্রিল্যান্সার মূলত তিন ধরনের কাজ পেয়ে থাকেন। যথাঃ ঘন্টা ভিত্তিক, মূল্য ভিত্তিক, প্রতিযোগিতা ভিত্তিক। ঘন্টা ভিত্তিক এবং মূল্য ভিত্তিক কাজগুলো মূলত আপওয়ার্কের মতো প্রক্রিয়াতেই হয়ে থাকে। এই ফ্রিল্যান্সার ডট কম থেকে আপনার অর্জিত অর্থ আপনি পেপাল, স্ক্রিল, পেওনিয়ার এবং ব্যাংক ট্র্যান্সফার সিস্টেম এর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন।

Visit- www.freelancer.com

 

[আরো পড়ুনঃ ]  SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার সুবিধা

[আরো পড়ুনঃ ]  মোবাইল গরম হয় কেন?

 

নতুনদের জন্য Freelancing Success টিপসঃ

১.প্রচুর রিসার্চ

ফ্রিল্যান্সিং সফল হওয়ার প্রধান শর্ত হচ্ছে প্রচুর রিসার্চ। বিশেষ করে আপনি যে সেক্টর নিয়ে কাজ করেন ঐ সেক্টরের সব কিছু আপনাকে ভালো করে জানতে হবে, বুঝতে হবে। ধরেন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন করেন, আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে নতুন ডিজাইন আইডিয়া জেনারেট করতে হবে। নতুন ট্রেন্ডিং ডিজাইন নিয়ে কাজ করতে হবে। বায়ার কোন জিনিস গুলো পছন্দ করে সেগুলো সম্পর্কে ভালো আইডিয়া রাখতে হবে। ফ্রিল্যান্স সফল হতে হলে প্রচুর পরিমাণ রিসার্চ করতে হবে। ভালো রিসার্চ করতে না পারলে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া অনেক কঠিন। তাই প্রচুর পরিমাণ রিসার্চ করতে হবে।

২. সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়মিত এক্টিভ থাকা

ফ্রিল্যান্সিং সব গুলো কাজ কম্পিউটার ও ইন্টারনেট মাধ্যমে করা হয়। ক্লাইন্ট পাওয়ার জন্য সোশ্যাল মিডিয়া হতে পারে একটি ভালো মাধ্যম। আপনি যে ধরনের সার্ভিস দিবেন তা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া লেখালেখি এবং একটা অডিয়েন্স তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনার কাজ পাওয়া সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। একটি ফেসবুক পেইজ বা ওয়েবসাইট খুলে সেখানে আপনার সার্ভিস সম্পর্কে লেখালেখি করতে পারেন। এতে ক্লাইন্ট পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

৩. সময় নির্ধারণ

ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে সময় প্রচুর দরকার হয়। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার অথবা ওয়েব ডিজাইনার হোন তাহলে আপনি জানবেন যে কোনো কিছু ডিজাইন করতে কত সময় লাগে। একটা ভালো কোয়ালিটি সম্পূর্ণ গ্রাফিক্স ডিজাইন করতে ৩-৫ ঘন্টা সময় চলে যায়। ফ্রিল্যান্সিং প্রায় সকল সেক্টর কাজ করতে প্রচুর সময় দরকার। আর আপনি যদি নতুন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন তাহলে সবকিছু সময় নির্ধারণ করেই করা উচিত।

৪.সফল একজন ফ্রিল্যান্সার এর অধীনে কাজ করুন

আপনার যদি এমন কোন সুযোগ থাকে তাহলে কোন একজন সফল ফ্রিল্যান্সার এর অধীনে থেকে কাজ শিখুন। কেননা উনি আপনাকে বর্তমানে মার্কেটে যে কাজের বেশি চাহিদা এমন সব কাজ আপনাকে শেখাবে। যদিও যারা ফ্রিল্যান্সিং করে সফল, তারা একটু ব্যস্ত থাকে কাজ নিয়ে। কিন্তু উনারা অনেক সময় নতুনদের সুযোগ দিয়ে থাকেন। অনেকের আবার রয়েছে নিজস্ব ট্রেনিং সেন্টার। আপনারা যারা ফ্রিল্যান্সিং এ নতুন এবং যারা সফল হতে চান তারা এই ট্রেনিং সেন্টারে কোর্স করতে পারেন।

৫.অনলাইন প্লাটফর্মে অ্যাকাউন্ট তৈরি

ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়ার ক্ষে‌ত্রে অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগু‌লো আপনার যাত্রা‌কে আ‌রো সহজ ক‌রে তু‌লে৷ এই প্ল্যাটফর্মগু‌লো‌তে নিজস্ব প্রোফাইল তৈ‌রি কর‌তে হয়। সেখা‌নে আপনার দক্ষতা প‌রিমাপ করা হয় আপনার কা‌জের রি‌ভিউ এর ওপর ভি‌ত্তি ক‌রে৷ যার প্রোফাই‌লে যত বে‌শি ভা‌লো রি‌ভিউ, তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা ও জন‌প্রিয়তা তত বে‌শি৷

৬.সততার সঙ্গে কাজ করুন

আপনার একটি সুন্দর যাত্রা শুরু হয়েছে যা সততার সাথে কাজ করে গেলে আপনিও হয়ে উঠবেন একজন সফল ফ্রিল্যান্সার। সময়, শ্রম, মেধা আর সততা সাথে থাকলে আপনি নিজেকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারবেন এই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করার মাধ্যমে।

পরিশেষে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস

আপনারা যারা নতুন ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য এই সাইট নিয়ে কাজ করা অনেকটাই চ্যালেঞ্জ এর ব্যাপার এবং এর জন্য আপনাদের প্রয়োজন প্রচুর ধৈর্য্য। তাই আপনারা সফল হওয়ার জন্য উপরের টিপসগুলো ফলো করলে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এগিয়ে থাকতে পারবেন।

Tach Bangla